জেলা শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটি (DCLMC) –এর ৪র্থ সভার কার্যবিবরণী।
সভাপতি |
: |
সৈয়দা ফারহানা কাউনাইন, জেলা প্রশাসক, নরসিংদী। |
স্থান |
: |
জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষ। |
তারিখ |
: |
২২/১২/২০১৯ খ্রিস্টাব্দ। |
সময় |
: |
বিকাল ০৩:৩০ মিনিট। |
সভায় উপস্থিতির তালিকা: পরিশিষ্ট “ক” তে সংযোজিত
সভাপতি জেলা শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটি (DCLMC) উপস্থিত সকলকে বিজয়ের শুভেচ্ছা জানিয়ে সভার কাজ শুরু করেন। সভার শুরুতে তিনি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের প্রতিটি শহীদদেরকে এবং তাদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন। অত:পর সভাপতি সদস্য সচিবকে আলোচ্যসূচি অনুসারে সভার কার্যক্রম উপস্থাপনের জন্য অনুরোধ জানান। আলোচনার শুরুতে সদস্য সচিব সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে তাঁর উপস্থাপনা শুরু করেন। সদস্য সচিব বলেন যে, শ্রম আইন ২০০৬ অনুযায়ী ৩৮ টি খাতকে সরকার শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছেন। এর মধ্যে চলতি অর্থ বছরে ২২ টি খাতকে শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা করতে কাজ করছে সরকার। জাহাজ ভাঙ্গা শিল্প, ট্যানারি ও চামড়াজাত শিল্প, সিল্ক, কাঁচ ও সিরামিক এই ০৫ টি খাতকে শিগগিরই শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা করা হবে। তিনি সভায় সকলকে অবহিত করেন যে, ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে ১ লাখ শিশুকে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম থেকে প্রত্যাহার করা হবে। SDG অর্জনে ২০২১ সালের মধ্যে ৩৮ টি ঝুঁকিপূর্ণ খাত থেকে এবং ২০২৫ সালের মধ্যে সকল সেক্টর থেকে শিশুদেরকে বের করে নিয়ে আসতে কাজ করছে সরকার। এ বিষয়ে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর বিস্তারিত পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে কিন্তু গুরুত্ব বিবেচনায় সকল পক্ষকে এ ব্যাপারে এগিয়ে আসতে হবে। সদস্য সচিব বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ অনুযায়ী শিশুশ্রমের শাস্তি সম্পর্কে সভায় সকলকে অবহিত করেন। পাশাপাশি শিশুশ্রম জরিপ ২০১৩ অনুসারে বর্তমানে বাংলাদেশের শিশুশ্রম পরিস্থিতি সভায় উপস্থিত সকলকে অবহিত করেন। তিনি আরো উল্লেখ করেন যে, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে উপমহাপরিদর্শকের কার্যালয়, নরসিংদীর আওতাধীন অধিক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনে ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ, চামড়া, তামাক ও নির্মাণ এই ০৪ টি সেক্টর নির্ধারিত ছিল। এর মধ্যে চামড়া, নির্মাণ ও তামাক শিল্পে কোন শিশু শ্রমিক খুঁজে পাওয়া যায়নি। নিবন্ধনকৃত ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ রয়েছে ৮৯ টি। এর মধ্যে ১৫ টি কারখানায় শ্রমে নিয়োজিত শিশু খুজে পাওয়া যায় এবং এর মধ্যে ০৩ টি কারখানার শিশুশ্রম নিরসন করা হয়। এ সংক্রান্ত উদ্ধুদ্ধকরণ সভা করা হয় ০৪ টি কারখানায়। তিনি বিগত সভার কার্যবিবরণী পাঠ করে শুনান। এ পর্যায়ে কমিটি বিগত সভার কার্যবিবরণীর উপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন এবং সঠিকভাবে কার্যবিবরণী লিপিবদ্ধ হওয়ায় তা দৃঢ়ীকরণ করা হয়।
সভায় নিম্ম বর্ণিত আলোচনা হয়:
জনাব আবু বাছেদ, রিজিওনাল ম্যানেজার, পাঁপড়ী, নরসিংদী বলেন যে, মিল কারখানায় যে সকল শিশু শ্রমিক কাজ করেন তাদের সনাক্তকরণ খুবই সহজ। কিন্তু বাসা বাড়িতে বা চরাঞ্চলে যে সকল শিশু শ্রমিক রয়েছে তাদের তথ্য সংগ্রহ করা খুবই কঠিনকাজ। তিনি বলেন যে তার প্রতিষ্ঠান আগামী ফেব্রুয়ারিতে এ বিষয়ে চানপুর ইউনিয়নে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে। তিনি গৃহ শিশুর ব্যাপারে জরিপ জরুরী বলে মনে করেন এবং জেলা শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটির সভার ধারাবাহিকতা প্রত্যাশা করেন।
জনাব মোঃ মিজানুর রহমান, জেলা ব্র্যাক কো-অর্ডিনেটর, নরসিংদী বলেন যে, তার প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ওয়ার্কশপে জরিপ করে শিশুদেরকে শ্রমে নিয়োজিত পেয়েছেন। তিনি বলেন যে, মুলতঃ শিশুরা পার্কিং এর ভিতরে কাজ করেন তাই তাদের কার্যক্রম দৃশ্যমান হয় না। সেফটি নেট এর আওতায় ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় এ সকল ছিন্নমূল শিশুদের জন্য তার প্রতিষ্ঠান কাজ করেন বলে তিনি সভায় সকলকে অবহিত করেন। তিনি শিশুদেরকে শ্রম থেকে বের করে আনতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের সাথে একযোগে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
জনাব ছফুরা বেগম, নির্বাহী পরিচালক, সি ডি এম এস, নরসিংদী বলেন যে, তার প্রতিষ্ঠান পাটকল গুলোতে নিয়োজিত ব্যবস্থাপক ও সি বি এ নেতাদেরকে সাথে নিয়ে উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে পাটকল গুলোতে নিয়োজিত সুইপারদের বাচ্চাদেরকে স্কুলগমী করতে কাজ করছেন। মেয়েরা ঘরে বসে যেন সেলাইয়ের কাজ করতে পারে সে ব্যবস্থাপনা করছেন বলে সভায় সকলকে অবহিত করেন। তিনি জেলা শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটির সাথে থাকার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
জনাব আফরোজা সুলতানা, নির্বাহী পরিচালক, গ্রামীণ উন্নয়ন কর্মসংস্থান, নরসিংদী বলেন যে, তার প্রতিষ্ঠান নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশনে সরকারি কলেজের ছাত্রদেরকে দিয়ে ছিন্নমূল শিশুদের লেখা-পড়ার ব্যবস্থা করেছেন। হোটেলে বা বাসা-বাড়িতে কাজ করেন এমন সব মায়েদের নিয়ে উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে ব্যাংকে টাকা সঞ্চয়ের জন্য তিনি কাজ করছেন। তিনি জেলা শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটিতে থাকার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
জনাব অরবিন্দ দত্ত, উপপরিচালক, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর, নরসিংদী বলেন যে, কলকারখানায় যে সকল শিশুরা কাজ করেন তাদেরকে কাজ থেকে বের করে নিয়ে আসতে NGO কে সাথে নিয়ে এক বা একাধিক কারখানার ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে সাথে নিয়ে উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে লক্ষ্য পূরণ করতে হবে। তাই শিশুশ্রম নিয়ে কাজ করেন এমন NGO কে কমিটিতে কো-অপ্ট করতে হবে।
জনাব ফাহিমা খানম, নির্বাহী পরিচালক, মাদারস ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি, নরসিংদী বলেন যে, তার প্রতিষ্ঠান জরিপ করে বিড়ি/সিগারেট কারখানায় অনেক নারী এবং শিশুশ্রমিক খুঁজে পান। তিনি শিশুশ্রম নিরসনে আইনকে যথাযথ ও কার্যকর করার উপর গুরুত্বারোপ করেন এবং আইনকে আরো শক্তিশালী করার উপর জোর দেন। তিনি সভায় সকলকে অবহিত করেন যে, সালোয়ার সেলাই করখানায় অনেক শিশুশ্রমিক রয়েছেন। কারখানার ধুলা শিশুদেরকে মারাত্বকভাবে ক্ষতি করছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি এ বিষয়ে মনোযোগী হতে সকলকে আহবান জানান।
জনাব রুহুল ইসলাম, প্রতিনিধি, পুলিশ সুপার, নরসিংদী বলেন যে, শিশু আইন ২০১৩ অনুযায়ী তার দপ্তর ফৌজদারী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন কিন্তু বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ অনুযায়ী পারেন না। তিনি শিশুশ্রম বন্ধে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য জনপ্রতিনিধিদেরকে সাথে নিয়ে কাজ করার উপর গুরুত্বারোপ করেন এবং এ বিষয়ে প্রিন্ট এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচারণা চালানোর উপর জোর দেন।
প্রতিনিধি, জেলা শিক্ষা অফিসার, নরসিংদী বলেন যে, তার দপ্তর শিশু শ্রমিকদের ব্যাপারে উদার। তিনি বলেন যে, শিশু শ্রমিকদের ব্যাপারে তার দপ্তর কারখানা সংলগ্ন প্রতিষ্ঠানে উপযুক্ত সুবিধা করে দিতে পারবে। এ বিষয়ে তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
জনাব নাসরিন আক্তার, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, নরসিংদী বলেন যে, তার দপ্তর থেকে শিশুদেরকে মাসিক আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয় যেন শিশুরা বিদ্যালয়ে আসেন। তিনি শিশু শ্রমিকদের তালিকা প্রাপ্তি সাপেক্ষে তাদের নগদ আর্থিক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন এবং তিনি সভায় সকলকে অবহিত করেন যে বর্তমান সরকার চলতি অর্থ বছরে প্রতিটি বিদ্যালয়গামী শিশুদের জামা এবং জুতা কেনার জন্য দুই হাজার টাকা করে নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদান করবেন। তিনি বলেন যে, শিশুদেরকে নিয়ে অনেক NGO কাজ করেন। NGO দেরকে সরকারি বিদ্যালয়ের ছাত্রদেরকে না নিয়ে পথ শিশুদের নিয়ে কাজ করতে তিনি অনুরোধ করেন। তিনি সকলকে ধন্যবাদ দিয়ে তার বক্তব্য শেষ করেন।
সার্বিক আলোচনান্তে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ নিম্মরূপ:
ক্রমিক নং |
বিষয় |
সিদ্ধান্ত |
বাস্তবায়নে |
০১ |
শিশুশ্রম নিরসনে দৃশ্যমান অগ্রগতি লাভ করতে NGO দেরকে সাথে নিয়ে কাজ করা। |
জেলা শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটিতে শিশুশ্রম নিয়ে কাজ করেন এমন NGO দের কমিটিতে কো-অপ্ট করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ। |
জেলা শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটি, নরসিংদী। ও কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর, নরসিংদী। |
০২ |
অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ঝুঁকিপূর্ণ সেক্টর হতে শিশুশ্রম নিরসনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ। |
NGO দেরকে সাথে নিয়ে এক/একাধিক কারখানায় উদ্বুদ্ধকরণ সভা করা। |
সকল এন জি ও এবং কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। |
০৩ |
শ্রমে নিয়োজিত শিশুদেরকে ঝুঁকিপূর্ণ শ্রম থেকে বের করে নিয়ে আসতে আইনী পদক্ষেপ গ্রহণ। |
যে সকল কারখানায় শ্রমে নিয়োজিত শিশু পাওয়া যাবে তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারী ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ। |
জেলা শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটি, নরসিংদী। ও কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর, নরসিংদী। |
সভাপতি উল্লেখ করেন যে, শুধুমাত্র আলোচনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না। দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চাই। তাই শিশুদেরকে শ্রম থেকে বের করে আনতে না পারলে লক্ষ্য অর্জন অসম্ভব। তাই এ ব্যাপারে সকলকেই এগিয়ে আসতে হবে। প্রত্যেককেই তার নিজ নিজ কর্ম এলাকায় ব্যাপক ভূমিকা পালনের মাধ্যমে এই অভিশাপ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সেই সাথে জেলা শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটির সভা নিয়মিত করণে এবং আলোচ্য বিষয়ের সিদ্ধান্ত সমূহ দ্রুত বাস্তবায়নের উপর গুরুত্বারোপ করেন। পরিশেষে সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে সভার সমাপ্তি ঘোষনা করেন।
সৈয়দা ফারহানা কাউনাইন
জেলা প্রশাসক, নরসিংদী
এবং
সভাপতি
জেলা শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটি
ফোন: +৮৮০২৯৪৬২৫০০
ফ্যাক্স-+৮৮০২৯৪৬৪৪৩৩
স্মারক নং- ৪০.০১.৬৮০০.০০০.০৬.০০৫.১৮- তারিখ: /১২/২০১৯ খ্রি:
সদয় অবগতি ও কার্যার্থে প্রেরণ করা হল (জ্যেষ্ঠ্যতার ক্রমানুসারে নহে) :
১) জেলা ও দায়রা জজ নরসিংদী
২) পুলিশ সুপার, নরসিংদী
৩) সিভিল সার্জন, নরসিংদী
৪) উপ পরিচালক, স্থানীয় সরকার, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নরসিংদী
৫) সচিব, জেলা পরিষদ, নরসিংদী
৬) উপপরিচালক, সমাজ সেবা অধিদপ্তর, নরসিংদী
৭) উপপরিচালক, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর, নরসিংদী
৮) উপপরিচালক, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, নরসিংদী
৯) জেলা শিক্ষা অফিসার, নরসিংদী
১০) জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, নরসিংদী
১১) জেলা কর্মকর্তা, উপানুষ্ঠিানিক শিক্ষা, নরসিংদী
১২) জেলা কর্মকর্তা, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর, নরসিংদী
১৩) উপপরিচালক, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, নরসিংদী
১৪) জেল সুপার, জেলা কারাগার, নরসিংদী
১৫) জেলা তথ্য কর্মকর্তা, নরসিংদী
১৬) জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা, নরসিংদী
১৭) জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা, নরসিংদী
১৮) জেলা কর্মকর্তা, জাতীয় মহিলা সংস্থা, নরসিংদী
১৯) জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা, বাংলাদেশ শিশু একাডেমী, , নরসিংদী
২০) মেডিকেল অফিসার, সরকারী শ্রম কল্যাণ কেন্দ্র, নরসিংদী
২১) রিজিওনাল ম্যনেজার, ব্র্যাক, নরসিংদী
২২) রিজিওনাল ম্যানেজার, পাঁপড়ী, নরসিংদী
২৩) মোঃ আসাদুজ্জামান, বৈশাখী সংগঠন, নরসিংদী
২৪) চিত্রা বিশ্বাস, পুরবী সংগঠন, নরসিংদী
২৫) মাকসুদা ফারুক রত্না, শিশু অধিকার কর্মী, নরসিংদী
২৬) মোছাঃ নুরুন্নাহার ইভা, শিক্ষক, মুক ও বধির বিদ্যালয়, নরসিংদী
২৭) মমিনুর রহমান, ব্যবস্হাপনা পরিচালক, মমিন গ্রুপ , নরসিংদী
২৮) আলী হোসেন শিশির, সভাপতি, চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ, নরসিংদী
২৯) সহকারী কমিশনার (গোপনীয়), গোপনীয় শাখা, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নরসিংদী
মো: আতিকুর রহমান
উপমহাপরিদর্শক,কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর, নরসিংদী।
এবং
সদস্য সচিব
জেলা শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটি
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস